রাজনীতিতে ধর্মীয় সংঘাত এড়ানোর উপায় সম্পর্কে সনাতন ধর্ম কী বলে?
আপনি যখন রাজনীতি নিয়ে ভাবছেন, তখন অনেক সময় ধর্মীয় সংঘাতের কথা আসে। আমাদের চারপাশে এমন অনেক ঘটনা ঘটছে, যেখানে রাজনৈতিক […]
আপনি যখন রাজনীতি নিয়ে ভাবছেন, তখন অনেক সময় ধর্মীয় সংঘাতের কথা আসে। আমাদের চারপাশে এমন অনেক ঘটনা ঘটছে, যেখানে রাজনৈতিক […]
আপনি কখনো ভেবেছেন, কেন দারিদ্র্য এবং পরিবেশ দূষণ একে অপরের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রাখে? আমাদের সমাজে যখন দারিদ্র্য বাড়ে, তখন
সনাতন ধর্ম বা হিন্দুধর্ম শুধু একটি ধর্মীয় বিশ্বাস নয়, এটি আমাদের জীবনযাপন, আচরণ, এবং দৃষ্টিভঙ্গির এক গভীর পথপ্রদর্শক। আমাদের জীবনে
আমরা অনেকেই জীবনের প্রতিদিনের ঝঞ্ঝাটে কখনো কখনো হারিয়ে যাই। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা আমাদের প্রায়ই গভীরতর ভাবনা থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সামাজিক শান্তি এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এমন দুটি বিষয়, যা একে অপরের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। সনাতন ধর্মের নীতি
আপনি এবং আমি যে পরিবেশে বাস করি, তা শুধুমাত্র আমাদের জীবনের অংশ নয়; এটি আমাদের অস্তিত্বের মূল ভিত্তি। সনাতন ধর্মে
আমরা প্রায়ই শুনি, “ধর্ম আর ব্যবসা একসঙ্গে চলতে পারে না।” কিন্তু সনাতন ধর্মের দর্শন আমাদের শেখায় যে, ধর্ম আর জীবন
আমরা যখন রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করি, তখন প্রায়শই সত্যবাদিতা এবং নৈতিকতার ভূমিকা অবহেলিত থাকে। কিন্তু সনাতন ধর্মের আলোকে যদি আমরা
জীবনে কর্ম এবং অর্থনৈতিক সাফল্যের গুরুত্ব আমরা সকলেই বুঝি। কিন্তু প্রাচীন সনাতন ধর্মের দর্শন কি এই বিষয়ে কিছু বলে? চলুন
আমরা প্রায়ই মানবাধিকার এবং অর্থনৈতিক ন্যায়বিচারের ধারণাগুলোকে আধুনিক পৃথিবীর একান্ত সম্পদ বলে মনে করি। কিন্তু, সনাতন ধর্মের গভীরে গেলে দেখা
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে আমাদের ধর্মীয় উৎসবগুলো পরিবেশের উপর কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে? আমি যখন ছোট ছিলাম,
তোমার আর আমার মতো অনেকেই হয়তো মনে করি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন শুধু আধুনিক বিজ্ঞানের আবিষ্কার বা উন্নত প্রযুক্তির ফল। কিন্তু যদি
আপনি কখনো ভেবে দেখেছেন, রাজনীতির সঙ্গে ধর্মীয় নৈতিকতার কী সম্পর্ক? আমি জানি, আমাদের অনেকের মনেই এই প্রশ্ন আসে। আসলে ধর্ম
প্রিয় পাঠক, আপনি কি কখনো ভেবেছেন যে আমাদের প্রাচীন সনাতন ধর্মে অহিংসার শিক্ষা কেবল মানুষদের প্রতি নয়, প্রকৃতির প্রতিও কতটা
সনাতন ধর্ম, যা আমাদের প্রাচীনতম জীবনদর্শন, জীবনের প্রতিটি দিককে গভীরভাবে আলোচনার মাধ্যমে আলোকিত করেছে। জীবনের অর্থ থেকে শুরু করে সমাজ
আমরা আজকের আধুনিক পৃথিবীতে বসবাস করছি যেখানে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পণ্য, অফার, এবং প্রচারণা আমাদের দিকে ধেয়ে আসে। ক্রমবর্ধমান ভোগবাদী
আপনি যদি সনাতন ধর্মের মূলে থাকা ঐক্য, সম্প্রীতি, এবং আত্মোন্নতির আদর্শে বিশ্বাসী হন, তবে নিশ্চয়ই জানেন যে ধর্মীয় উৎসব শুধু
আপনি কি কখনও ভাবেছেন, ঋণ নেওয়া এবং দেওয়া আমাদের জীবনে কতটা গভীর প্রভাব ফেলে? সনাতন ধর্মের প্রাচীন জ্ঞানে এই বিষয়টির
আমরা অনেকেই জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই, আর দারিদ্র্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে। এই প্রেক্ষাপটে আপনি হয়তো ভাবছেন, সনাতন
সনাতন ধর্ম শুধুমাত্র একটি ধর্ম নয়, এটি জীবনযাপনের একটি পথ। এর মূল শিক্ষা মানবতার কল্যাণ এবং প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে
আমরা যারা সনাতন ধর্মের নীতিমালা অনুযায়ী জীবনযাপন করতে চাই, তারা জানি যে, এই ধর্ম শুধুমাত্র আধ্যাত্মিকতায় নয়, বরং জীবনের প্রতিটি
আপনার জীবনে কখনও কি ভেবেছেন, সম্পদ কীভাবে ন্যায়সঙ্গতভাবে ভাগ করা উচিত? আমরা সকলেই জানি, সম্পদ সঠিকভাবে বণ্টন না হলে সমাজে
সনাতন ধর্মের মূল স্তম্ভ হলো প্রকৃতির প্রতি সম্মান এবং সৃষ্টির প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ। কৃষি, যাকে আমরা আধুনিক ভাষায় কৃষিকাজ বলি,
আমরা অনেকেই জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সনাতন ধর্মের নীতিগুলিকে মেনে চলার চেষ্টা করি। এই ধর্মের মূল শিক্ষাগুলোর মধ্যে অন্যতম হল সততা
আমাদের জীবনযাত্রার প্রতিটি ধাপে সনাতন ধর্ম এমন কিছু আদর্শ প্রদান করে, যা জীবনকে উন্নত করতে এবং সমাজে নিজের ভূমিকা নির্ধারণ
আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সনাতন ধর্মের নির্দেশনা একটি শক্তিশালী আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করে। আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, আর্থিক লেনদেনের
আপনি কি কখনো ভেবেছেন, সনাতন ধর্মের প্রচীন গ্রন্থে কর বা রাজস্ব সংগ্রহের মতো আধুনিক বিষয় নিয়ে কোনো দিশা দেওয়া হয়েছে
আপনি যদি সনাতন ধর্মের নীতিগুলো মেনে চলেন, তবে আপনার জীবনে অর্থনৈতিক ভারসাম্য আনার এক বিশাল সুযোগ রয়েছে। এই ধর্ম শুধুমাত্র
সনাতন ধর্ম, আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্য ও জীবনদর্শন, যা জীবনকে সৎ, সত্য, আর সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত করার এক সুন্দর পথ নির্দেশ করে।
সনাতন ধর্মে ধনীদের কাছে একটি বিশেষ দায়িত্ব আরোপ করা হয়েছে, যা কেবল তাদের ব্যক্তিগত সুখ-সুবিধার জন্য নয়, বরং সমাজের বৃহত্তর
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, জীবনে সৎপথে অর্থ উপার্জনের আসল তাৎপর্য কী? সনাতন ধর্ম, যা আমাদের চিরন্তন নীতিশিক্ষার ভাণ্ডার, এই
সনাতন ধর্মের মূল মন্ত্র হল ‘তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথাঃ’, অর্থাৎ ত্যাগের মাধ্যমে জীবনের প্রকৃত সুখ অর্জন করা যায়। দান সেই ত্যাগের
আপনি কি কখনো ভেবেছেন, সম্পদ কেবল আমাদের জীবনের একটি বাহ্যিক অংশ নয়, এটি আমাদের আত্মিক উন্নতির একটি মাধ্যমও হতে পারে?
সনাতন ধর্মের শিক্ষা আমাদের জীবনের প্রতিটি দিককে স্পর্শ করে, এমনকি দারিদ্র্যের মতো চ্যালেঞ্জপূর্ণ বিষয়েও। দারিদ্র্যকে কেবল আর্থিক ঘাটতি হিসেবে না
আমরা সবাই জানি, পরিবেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধুমাত্র ভোগের নয়; এটি আমাদের অস্তিত্বের মূলভিত্তি। তবে, কীভাবে আমরা এই সম্পর্ককে সঠিকভাবে
আপনি যদি সনাতন ধর্মে জীবনের পথপ্রদর্শক নীতিগুলো অনুসরণ করেন, তবে আপনার কাছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্পষ্ট নির্দেশনা পাওয়া যাবে। সনাতন ধর্ম
সনাতন ধর্মের আলোচনায় ব্যক্তিগত এবং সামাজিক নৈতিকতা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা ব্যক্তিগত জীবন এবং সমাজের মঙ্গলচিন্তা একত্রে সাধন করতে পারি সনাতন
আমাদের সনাতন ধর্মে প্রতিটি জীবের মধ্যেই ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনুভব করার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। আপনি জানেন কি, আমরা যখন কোনো জীবের
আমার মতে, অহিংসা সনাতন ধর্মের একটি মূল ভিত্তি যা আমাদের জীবনে শান্তি ও সম্প্রীতি বয়ে আনতে পারে। এটি শুধু একটি
মানুষের প্রতি মানুষের দায়িত্ব – এটি এমন এক বিষয় যা সনাতন ধর্মে গভীর গুরুত্ব পায়। যখন আমি এই বিষয়ে ভাবি,
সনাতন ধর্মের মৌলিক বার্তা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, “একং সদ্ विप्राः बहुधा वदन्ति” — সত্য একটাই, জ্ঞানীরা তাকে বিভিন্ন
আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন আত্মসংযম আপনার জীবনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ? আমরা যখন সনাতন ধর্মের পথে চলি, তখন আত্মসংযম শুধু
আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন আমরা শিক্ষা গ্রহণ করি? শুধুমাত্র কর্মজীবনে সফল হওয়ার জন্য, নাকি মানবজীবনকে সার্থক ও অর্থপূর্ণ
সনাতন ধর্ম, আমাদের চিরন্তন পথপ্রদর্শক। এই ধর্মের মূল বার্তা—জীবনের নৈতিকতা, সত্য, এবং ধর্মপালন—আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল সমাজেও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। আমরা যতই
আমাদের জীবনের পথচলায় নৈতিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। নৈতিকতা আমাদের কাজকর্ম, চিন্তা, এবং আচরণের ভিত্তি নির্ধারণ করে। কিন্তু এই নৈতিকতাকে আমরা সাধারণত
সনাতন ধর্ম আমাদের এমন এক জীবনধারা শিখিয়েছে যা প্রকৃতি, সমাজ ও জীবনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। নারী ও পুরুষের প্রতি সমান আচরণ
আপনি কি কখনো এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন, যেখানে কারও প্রতি অসন্তোষ ধরে রেখেছিলেন? বা ভাবছেন, ক্ষমা করাটা দুর্বলতার লক্ষণ? সনাতন
সনাতন ধর্ম মানবজীবন পরিচালনার একটি মহৎ পথ। এই ধর্মের মূল ভিত্তি হল ধর্ম, অর্থ, কাম ও মোক্ষ—মানুষের জীবনের চারটি স্তম্ভ।
কর্ম — এই একটি শব্দ আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ঘুরে বেড়ায়। আমরা সবাই প্রতিদিন কিছু না কিছু কর্ম করে চলি,
সনাতন ধর্মের ঐতিহ্য ও দর্শন আমাদের জীবনযাপনের এক গৌরবময় পথ দেখায়। এটি শুধু আধ্যাত্মিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং আমাদের সামাজিক
সনাতন ধর্মের মূল ভিত্তি হলো মানবতার কল্যাণ এবং ধর্মের শাশ্বত সত্য। আমাদের জীবনযাত্রা এবং প্রতিদিনের কাজে যখন আমরা নৈতিক মূল্যবোধ
ভগবদ গীতা, একটি মহাকাব্যিক ধর্মগ্রন্থ, যা আমাদের জীবনের সংকটময় মুহূর্তে সঠিক পথ দেখাতে সাহায্য করে। এটি শুধু একটি গ্রন্থ নয়,
সনাতন ধর্ম, যাকে আমরা হিন্দু ধর্ম হিসেবেও চিনি, এটি শুধু একটি ধর্ম নয়, বরং একটি জীবনদর্শন। প্রতিটি মানুষের জীবনে দায়িত্বের
আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন, জীবনের প্রকৃত সার্থকতা কোথায় লুকিয়ে আছে? আমরা অনেকেই দিনযাপন করি, কিন্তু আত্মিক শান্তি কিংবা নৈতিকতার
যুদ্ধ ও শান্তি—এই দুটি শব্দ আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যুদ্ধ কেবল বাহ্যিক অশান্তির প্রতীক নয়, এটি অন্তর্দ্বন্দ্বেরও প্রকাশ। শান্তি, অপরদিকে,
আমরা যখন ভারতের সংবিধান নিয়ে আলোচনা করি, তখন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সামনে আসে: সনাতন ধর্মের মূলধারা, তার নীতি ও মূল্যবোধ
গণতন্ত্র আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটি শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে। আধুনিক যুগে এটি এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে জনগণের ক্ষমতা সর্বোচ্চ। কিন্তু
আপনি কি কখনো ভেবেছেন, সনাতন ধর্মের মতো একটি প্রাচীন দর্শনের মধ্যে কোনো নির্বাচন পদ্ধতির উল্লেখ আছে কিনা? আপনি যদি বিশ্বাস
আমাদের সনাতন ধর্ম হাজার বছরের প্রাচীন এবং মানবজাতির জন্য সর্বোচ্চ জ্ঞান ও শিক্ষার উৎস। তবে, সাম্প্রতিক কালে লক্ষ্য করছি, এই
আপনি কি কখনো ভেবেছেন, ধর্মের মূল উদ্দেশ্য শান্তি প্রতিষ্ঠা, কিন্তু তারপরও কেন ধর্মের নামে সংঘাত হয়? সনাতন ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে,
আপনার জীবনকে সনাতন ধর্মের আদর্শ অনুযায়ী গড়তে চাইছেন? তাহলে আসুন, ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায়ে ডুব দিই—রাজা এবং জনগণের সম্পর্ক। সনাতন
সনাতন ধর্ম বা হিন্দুধর্ম বিশ্বজুড়ে এমন একটি প্রাচীন ধর্ম, যা তার ঐতিহ্য, দর্শন, এবং নৈতিক শিক্ষা দিয়ে মানুষের জীবনকে আলোকিত
সনাতন ধর্ম, যা চিরন্তন নীতির ধারক ও বাহক, আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সমতা, সহানুভূতি এবং ন্যায়ের পথ দেখিয়ে এসেছে। যদি
আমাদের জীবনে ধর্ম এবং রাজনীতি এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সনাতন ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে ধমনীতি বা ধর্ম এবং রাজনীতির
সনাতন ধর্মের প্রাচীন জ্ঞান ও দর্শন আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পথ দেখায়। জাতপাত ও রাজনৈতিক বিভাজনের মতো সামাজিক সমস্যা সমাধানে
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এবং রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করার প্রয়োজনীয়তা সবসময়ই গুরুত্ব পেয়েছে। এই সমাজে আমরা বিভিন্ন শ্রেণি, জাতি, লিঙ্গ এবং
সনাতন ধর্ম শুধু একটি ধর্মীয় বিশ্বাস নয়, এটি জীবনের একটি পূর্ণাঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি। সুশাসনের ধারণা সনাতন ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি
সনাতন ধর্মের এক অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো ধর্মীয় সহিষ্ণুতা। এই গুণাবলী আমাদের সমাজে শান্তি, সংহতি এবং সম্মিলন আনার মূল চাবিকাঠি। আপনি
আমরা যারা সনাতন ধর্মের পথ অনুসরণ করি, তাদের জন্য একটি বড় প্রশ্ন হতে পারে, “আমাদের ধর্ম কি ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণা সমর্থন
তোমরা কি জানো, সনাতন ধর্ম শুধু একটি ধর্ম নয়, এটি আদর্শ, নৈতিকতা এবং শাসনব্যবস্থার ভিত্তি? প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক জীবনকে সঠিক
সনাতন ধর্ম চিরকাল সত্য, ধৈর্য ও আত্মশক্তির উপর নির্ভর করেছে। হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও উপনিবেশবাদের আঘাত এসেছে।
আমরা প্রায়শই লক্ষ্য করি, রাজনীতিতে ধর্মের অপব্যবহার সমাজকে বিভক্ত করে। কিন্তু সনাতন ধর্ম আমাদের কী শিক্ষা দেয়? আমি যখন সনাতন
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে রাজনীতি ও ধর্মকে আমরা কীভাবে একে অপরের থেকে পৃথকভাবে বিচার করতে পারি? সনাতন ধর্ম,
আমি জানি, সনাতন ধর্ম শুধুমাত্র একটি ধর্ম নয়, এটি একটি জীবনযাপন পদ্ধতি। আপনারও নিশ্চয়ই মনে হয়েছে যে, সনাতন ধর্মের মূলনীতি
প্রকৃতি আমাদের জীবনযাপনের মূলভিত্তি। সনাতন ধর্ম, যা প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসাকে তার মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে, আমাদের জীবনে পরিবেশ
জীবন ও প্রকৃতির প্রতি সনাতন ধর্মের গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আমাদের অনুপ্রাণিত করে। এ ধর্মমতে, আমরা যে জগতে বাস করি,
গঙ্গা নদী কেবল একটি জলধারা নয়; এটি আমাদের ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক, এবং পরিবেশগত জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমি যখন গঙ্গার কথা
আমি বিশ্বাস করি, আমাদের প্রত্যেকের জীবনের সাথে প্রকৃতির গভীর সংযোগ রয়েছে। সনাতন ধর্মের প্রাচীন ঋষিগণও এটি উপলব্ধি করেছিলেন এবং পরিবেশের
সনাতন ধর্ম এমন একটি জীবনধারা যা শুধু আধ্যাত্মিক উন্নতির উপর জোর দেয় না, বরং প্রকৃতি ও পরিবেশের প্রতি আমাদের দায়িত্বকেও
পরিবেশের প্রতি আমাদের দায়িত্বকে বোঝা এবং তা পালন করা সনাতন ধর্মের একটি মুলনীতিগত অংশ। আমি বিশ্বাস করি, আপনি যদি প্রকৃতিকে
আমি যখন পরিবেশবান্ধব জীবনযাপনের কথা ভাবি, তখন সনাতন ধর্মের মূলনীতিগুলো আমার মনকে ছুঁয়ে যায়। আপনারও হয়তো মনে প্রশ্ন জাগতে পারে,
সনাতন ধর্ম, যার শিকড়ে রয়েছে মানবতা, সহমর্মিতা ও প্রকৃতি-প্রেম, প্রতিটি প্রাণীর প্রতি দয়া ও সম্মান প্রদর্শনের শিক্ষা দেয়। আপনি যদি
সনাতন ধর্ম, যা হিন্দু ধর্ম নামেও পরিচিত, আমাদের প্রকৃতির প্রতি দায়বদ্ধতা এবং জীবজন্তুর প্রতি মমত্ববোধের শিক্ষা দেয়। জীবজন্তুর প্রতি আচরণ
সনাতন ধর্মে প্রকৃতির প্রতি যত্ন ও সুরক্ষা এক গুরুত্বপূর্ণ নীতি। এই ধর্মের মূলমন্ত্রেই আছে, প্রকৃতির সঙ্গে সহাবস্থান এবং পরিবেশের ভারসাম্য
জলবায়ু পরিবর্তন আজকের পৃথিবীর এক অন্যতম প্রধান সমস্যা। এই সংকট শুধু পরিবেশকেই নয়, আমাদের জীবনধারাও প্রভাবিত করছে। তবে এই সমস্যার
যজ্ঞ—এই শব্দটি শুনলেই আমাদের সামনে ভেসে ওঠে একটি পবিত্র আগুন, মন্ত্রোচ্চারণের ধ্বনি, এবং সেই পরিবেশ যেখানে সবকিছুই হয় শুদ্ধিকরণের জন্য।
নদী, সনাতন ধর্মে, শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সম্পদ নয়; এটি আমাদের জীবনধারার অবিচ্ছেদ্য অংশ। নদীকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে—মা যেমন আমাদের
জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে প্রকৃতির প্রতি যে ঋণ আমাদের থেকে যায়, তা উপলব্ধি করলেই বনদেবীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর গুরুত্ব গভীরভাবে উপলব্ধি
প্রকৃতি ও পঞ্চভূত আমাদের প্রাচীন সনাতন ধর্ম আমাদের যে জ্ঞান দিয়েছে, তার মূল স্তম্ভগুলোর একটি হল পঞ্চভূত তত্ত্ব। পৃথিবী, জল,
বন্ধুরা, আমাদের সনাতন ধর্মের প্রতিটি অনুশাসন আর রীতি-কানুনের পিছনে গভীর অর্থ রয়েছে। গরুর গুরুত্বও এর ব্যতিক্রম নয়। আপনি কি কখনও
বন্ধুরা, বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম বড় সংকট হলো পরিবেশ দূষণ। প্রতিদিন আমরা দেখতে পাই বায়ু, জল, মাটি দূষিত হচ্ছে। এর ফলে
আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন আমাদের প্রাচীন গ্রন্থে গঙ্গা ও যমুনার মতো নদীগুলোকে দেবী বলে পূজা করা হয়? আধুনিক
প্রকৃতি আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ বন্ধুরা, আমরা যখন প্রকৃতির মাঝে একটুখানি শান্তি খুঁজি, তখন কি কখনো ভেবেছি, গাছপালা আর প্রকৃতি
সনাতন ধর্মের মর্মবাণী আমাদের জীবনযাত্রার প্রতিটি দিককে আলোকিত করে। এই ধর্ম শুধু আধ্যাত্মিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং প্রকৃতি এবং পরিবেশের